অ্যাপেন্ডিসাইটিস বা অ্যাপেন্ডিক্স কারণ লক্ষণ ও চিকিৎসা !

অ্যাপেন্ডিসাইটিস বা অ্যাপেন্ডিক্স কারণ লক্ষণ ও চিকিৎসা !

একজন মানুষের প্রাথমিক পূর্ন বয়স্কতা লাভের সময়টি হলো অ্যাপেন্ডিক্স এর প্রদাহের জন্য সর্বোকৃষ্ট সময়্ তা

সত্ত্বেও বাচ্চা এবং বয়োজেস্টদের ও তা হতে পারে এবং তাদের ভয়াবহ জটিলতার সম্ভবনা থাকে অনেক বেশি।

ব্যথার প্রাথমিক চিহ্ন থাকে সাধারনতনাভিকুন্ডের চারপাশ ।

পরবর্তীতে তা জোরারো হয়ে আসে এবং অল্প কয়েক ঘন্টায় পেটের নিচের ডানপাশে নির্দিস্ট এলাকায় অধিক

সীমাবদ্ধ থাকে।

অল্পজ্বর এবং বমি বমিবাব দেখা দেয়, আপনার বমি হতেও পারে আবার নাও হতে পারে।

আপনি ডান পা গুটিয়ে শুয়ে থাকতে ভালো বোধ করবেন এবং হাটাচলা করা আপনার জন্য হবে কষ্টকর।

অ্যাপেন্ডিসাইটিস বা অ্যাপেন্ডিক্স কারণ লক্ষণ ও চিকিৎসা !

পায়খানা বন্ধ হয়ে যায় কিন্তু কিছু কিছু লোকের আবার ডায়রিয়া দেখা দেয়।

পেটের নিচে ডানপাম চাপ দিলে সাদারনত ব্যথা লাগে। কিন্তু সব সময় তা যন্ত্রদায়ক নাও হতে পারে।

কখন আশঙ্কাজনক

অ্যাপেন্ডিসাইটসের যে কোনো সম্ভবনায় চিকিৎসকের শরানাপন্ন হতে হবে। যদি হঠাৎ ব্যথা চলে যায়- সেক্ষেত্রে

আপনার অ্যাপেন্ডিক্সটি ফেটে যেতে পারে, এই উপসর্গটি সাময়িক এবং যত তাড়াতড়ি সম্ভব অপারেশন শুরু

করতে হবে। এটা একটি জরুরি অবস্থা।

চিকিৎসা

মুখে কিছুই খেতে পাবেন না, এমন কি ব্যতার জস্য কোনো ওষুধ ও নয়। একমাত্র চিকিৎসা হলো অপারেশন।

পেটে ব্যথা

পেটের কোন স্থানে ব্যথা সেটার ওপর ব্যথার কারন নির্ভর করে ।

এ ব্যথা স্থানান্তরিত হয়ে আপনার সমস্যা সৃষ্টি করে। আপনার পেটের ব্যথা যদি ভয়াবহ হয় এবং তার সাথে যদি

বমি, ফোলা , মারাত্নক কৌস্টকাঠিন্ন, ডায়ারিয়া কিংবা আদৌ পায়কানা না হওয়া অথবা শরীরেরতাপমাত্রা ১০০

ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি থাকে তাহলে সাথে সাথেই চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হবেন।

যদি ব্যথা পেছেনে কিংবা কাধে ছিড়িয়ে পড়ে। যদি ব্যথার কারন হাটা চলা করতে না পারে।

তাহলে চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হতে হবে।

অ্যাপেন্ডিসাইটিস বা অ্যাপেন্ডিক্স কারণ লক্ষণ ও চিকিৎসা !

যদি পায়খানার সাতে তাজা রক্ত যায় –তাহলে তাৎক্ষনিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

দীর্ঘস্থায়ী পেটে ব্যথা মালদ্বার দিয়ে রক্ত পড়ার সাথে সম্পর্কযুক্ত, তা পায়খানার ধরনকে পরিবর্তন করে ,

পায়খানার রঙ পরিবর্তন করে, ওজন কমায়, শরীর দুর্বর করে এবং রক্ত স্বল্পতা ঘাটায় ।

এসব হলে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের মানোযোগ আকর্ষণ করতে হবে।

ডাইভারটিক্যুলাইটিস

তলপেটের বা পাসে স্বল্প কামগানে ও ব্যতা কিংবা অত্যাধিক ব্যথা জ্বর এবং মলাশয় তেকৈ রক্তপাত

 

ডাইবারটিক্যুলাইটিসের উপসর্গ। ডাইভাঅ্যাপেন্ডিসাইটিস বা অ্যাপেন্ডিক্স কারণ লক্ষণ ও চিকিৎসা !রটিক্যুলাইটিস  হলো নিন্মঅন্ত্রের দেয়ালের বেরিয়ে আসা থলে বা

ডাইভারটিক্যুলার প্রদাহ। ৬০ বছরের বেশি মোটা জনসংখ্যার অর্ধেকেরনই ডাইভারটিক্যুলাইটিস রয়েছে, যদিও

অধিকাংশের বেলায় কোনো লক্ষণ প্রকাশ প্রকাশ  পায় না।

ডাইভারটিক্যুলার রোগ নিন্ম আশযুক্ত খাবার চাপের সাথে সম্পৃক্ত।

চিকিৎসা

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে উপসর্গ সামান্য থাকে েএবং রোগী কৌস্টকাঠিন্যের জন্য অস্বস্তিবোধ করে অথবা অন্য ছোটখাট সমস্যা থাকে।

সে ক্ষেত্রে গরম সেক এবং অ্যান্টিবায়োটিক উপকারী।

অ্যাপেন্ডিসাইটিস বা অ্যাপেন্ডিক্স কারণ লক্ষণ ও চিকিৎসা !

ব্যথা মারাত্বক হলে হাসপাতালে যেতে হবে।রোগীর অপারেশনের প্রেয়োজন হতে পারে।

প্রতিরোধ

উচ্চ আশযুক্ত খাবার খেতে চেস্টা করতে হবে, প্রচুর পরিমান পানি খেতে হবেম ঠিক মতো পায়খানা করতে হবে এবং চাপ কমাতে হবে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *