কিডনি সংক্রমণ ও কিডনিতে পাথর হলে কি করবেন তা জানি ?

কিডনি সংক্রমণ ও কিডনিতে পাথর হলে কি করবেন তা জানি ?

কিডনিতে সংক্রমন হলে যে ব্যথা হয় তা পিঠের নিচ থেকে শুরু হয়ে সামনে এস কুচকিতে যায়।

এর সাথে দ্রুত জ্বর ওঠে, হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসে এবং বমি বমি ভাগব হয়।

প্রসাব ঘোলাটে কিংবা ঈষৎ রঞ্জিত হয় এবং সাধারন অবস্তার চেয়ে অধিক ঘন ঘন প্রাসাব হয়।

প্রসাবের সাথে ব্যাথা থাকতে পারে আবার নাও পারে।

কিডনি সংক্রমণ সচারচর বেশি ঘটে মহিলাদের কিডনি পাথর হয়েছে িএমন লোকের কিংবা প্রোষ্টেটগ্রন্থি বেড়ে গেছে এমন পুরুষদের।

বাচ্চাদেরও কিডনির সংক্রমণ ঘটতে পারে। এ

ই সংক্রমণ কিডনি থেকে রক্ত প্রাবাহ ছড়িয়ে পড়তে পারে- যার ফলে বিপজ্জনক অসুস্থতা ঘটে।

চিকিৎসা

কিডনি সংক্রমণ ও কিডনিতে পাথর হলে কি করবেন তা জানি ?

তাৎক্ষনিক আপনার চিকিৎসককে দেখান। চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিলম্ব ঘটলে কিডনি স্থায়ীভাবে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

প্রতিরোধ

মূত্রথলি সংক্রমণে যে উপদেশসমূহ দেয়া হয়েছে তা অনুসরণ করলে আপনি কিডনি সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পারবেন।

কিডনির পাথর

কিডনি সংক্রমণ ও কিডনিতে পাথর হলে কি করবেন তা জানি ?

হঠাৎ তীব্র ব্যথা দেখা দেয় যা পিঠের নিচ থেকে কুচকিতে ছড়িয়ে পড়ে।

পাথর কিডনি থেকে মূত্রথলিতে যাবার পথে আটকে গেলে এ ব্যথা দ্বিগুন হয।

আপনার বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে এবং প্রসাবে রক্ত যেতে পারে।

চিকিৎসা

রোগরে আক্রমন এতটা তীব্র হয় যে আনাকে হাসপাতারে ভর্তি এবং শিরাপথে স্যালাইন ও ব্যথালাঘব ওষুধ দেয়ার প্রয়োজন হতে পারে।

কিডনি সংক্রমণ ও কিডনিতে পাথর হলে কি করবেন তা জানি ?

কিন্তু যদি সামান্য ব্যথাও আপনি অনুভব করেন হাতলেও পারিবারিক চিকিৎসককে জানাতে হবে।

যদি তা উপেক্ষা করেন আপনার কিডনির মারাত্নক ক্ষতি হতে পারে।

(বোনাস) আলসারের ব্যাথার কারণ চিকিৎসা

পাকস্থলী কিংবা ডিওডেনামের অভ্যন্তরীণ আবরণে দাগদগে  ঘা যা পেটের  ওপরের মধ্য বাগে ব্যথা ঘটায়,

কারন পাকস্থলীরর এসিড  ওখানটায় খোচা মারে। এক্ষেত্রে বদহজম, পেটফাপা, এবং ব্যথা যা আনাকে রাতে

ঘুম থেকে জাগিয়ে দেয়- এসব হলো প্রাথমিক উপসর্গ।

চিকিৎসা

এন্টাসিড, এককগ্লাস ঠান্ডাপানি কিংবা কয়েকটি সাধারন বিস্খুট ব্যথা কমাতেপারে যদিও কেউ কেউ খাবার পরে অধিকতর খারাপ অনুভব করে। এসপিরিন পরিহার করুন।

স্বল্প পরিমান এবং ঘনঘন খাবার খান। অ্যালকোহন, ক্যাফেইন এবং ধুমপান থেকে বিরত থাকুন। এসিড নিৎসরন কমাতেআপনার চিকিৎসক আনাকে ওষুদ প্রদান করবেন।

কখন আশঙ্কাজনক

রক্ত পায়খানা, ‍রক্তবমি, একটানা ব্যতা , ওজন কমা কিংবা ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ আলসার সেরে না গেলে বুঝতে হবে অন্য সমস্য রয়েছে। এক্ষেত্রে  একটি সম্ভবনা রয়েছে- আর তাহলো ক্যান্সার। তবে অন্যান্য সমস্যাও থাকতে পারে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *