পুরুষ এর অস্বাবাবিক স্তনবৃদ্ধিকে গাইনোকোমাষ্টিয়া বলে। এত স্তন অনেকটা মেযেদের ম্তনের মত দেখায়।
এ ধরনের স্তন বৃদ্ধি বেমির ভাগ ক্ষেত্রে স্বাভাবিক শারীরবৃত্তযি করণে হয়ে থাকে যেমন– নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকারে, বৃদ্ধ বয়সে অথবা অতিরিক্ত স্থুল শরীররে।
এছাড়া এই ঘটনা খুবই সামান্য যেমন দর্ঘিদিন দরে বিব্নিন ওষুধ খাওয়া . মদ্যপান এবং জটিল শরীরিক রোগে।
সে জন্য স্তন বৃদ্ধি অনেক সময় শরীরের স্বাভাবিক বিভিন্ন গোলযোগ এবং জটিল অসুখ নির্দেশ করে।
-
কেন এমন হয়?
পুরুষ এবং স্ত্রী উভয়ের শরীরেই পুং এবং স্ত্রী জাতীয় হরমোন থাকে, তবে তার তারতম্য নির্ভর করে লিঙ্গের ওপর।
সে জন্য পুরুষের শরীরে স্ত্রী হরমোন- ইস্ট্রোজেন খুব সামান্য পরমাণে থাকে এবং পুং হরমোন টেস্টোস্টেরন বেশি থাকে।
এই যৌন গ্রন্থিগুলো যেমন শ্রক্রাসয়, ডিম্বাশয় এবং এড্রিনাল গ্রন্থিতে।
মজার ব্যাপার হলো যৌন হরমান তৈরি হয়ে একই জৈব রাসায়নিক প্রত্রিয়ায।
অনেক ক্ষেত্রে এই হরমোন গুলো শরীরের অন্যঅন্য অংশে যেমন- চর্বি, মাংস প্রভৃতি জায়গায় নিজেদের মধ্যে পরিবর্তন ঘটিয়ে এর ভরসাম্যের তারতম্য ঘটাতে পারে।
এই যৌন হরমোনগুলো শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছরিয়ে যায় এক ধরনের যৌন হরমোন বন্ধক গ্লোবিন- এর সাহায্য।যকৃত বা লিভার এই গ্লোবিনগুলো তৈরি করে থাকে।
তাছাড়প হরমোনগুলো যকৃতে বিপাক হয় এবং সেজন্য এর কার্যকারিতা নির্ভর করে যকৃতের কোষগুলো সত্রিয়তার ওপর।
ছেলেদের স্তন বড়(Gynecomastia) হবার কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা!
গাইনোকোমাষ্টিয়ার মূল করন হিসাবে বর্তমানে বিজ্ঞানিরা মনে করছেনযে , স্ত্রী হরমোন ইস্ট্রোজেন এর আধিক্য
, পুং হরমোন এন্ড্রোজেন এর আনুপাতিক হরের তারতম্য অথবা স্তনকোষের ইস্ট্রোজেন এর আনুপাতিক হারে
তারতম্য অথবা স্তনকোষের ইস্ট্রোজেনের ইস্ট্রোজেন এর আনুপাতিক হারের তারতম্য অথবা স্তনকোষের
ইস্ট্রোজেনের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা এর জন্য দায়ী। যেমন-
১. শরীরের বাইরে থেকে ইস্ট্রোজেনের সরবরাহ
ইস্ট্রোজেনজাতীয় ওষুধ যেমন প্রোষ্টেটের অসুখ, টাক মাথায় চুল গাজানোর লোশন, এমনকি যৌন সঙ্গীর
শরীরে ব্যবহার্য ইস্ট্রোজেন ক্রিম এর সংস্পর্শ।
২. পুং হরমোনের ইস্ট্রোজেন হরমোনে রূপান্তর
পুরুষের শরীরে বিশেষ করে চর্বি এবং মাংসে পুং হরমোন ষ্টেষ্টোরন স্ত্রী হরেোন ইস্ট্রোজেনে রূপান্তিত হয়ে যায়্।
এই রূপান্তরের ফরে পুং হরমোনের অনুপাত ও কায়কারিতা হ্রাস পায়, ফলে মেয়েলি লক্ষনগুলো বেশি দেখা যায়।
৩. পুরুষ স্তনের ইস্ট্রোজেনের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা
পুরুষের স্তনের কোষ-কলা অনেক সময় পুং হরমোনের অক্ষমতার সুযোগে স্ত্রী হরমোন ইস্টোজেরন প্রতি অতি
অনুরাগী হয়ে পড়ে। এতে স্তন কোষগুলো মেয়েদের মত বাড়তে থাকে।
৪. যৌন হরেোন বন্ধক গ্লোবিনের বৃদ্ধিঃ
এধরনের গ্লোবিনগুলো যকৃতে তৈরি হয় যা শরীরের হরমোনগুলোকে যানবাহনের মতো বিভিন্ন জায়গায় বহন
কর নিয়ে যায়। যতক্ষণ এর সাথ হরমোনগুলা আটকানো থাকে ততক্ষন হরমোনগুলো নিষ্ক্রয় থাকে। তখন
কেবলমাত্র মুক্ত হরমোনগুলোই কাজ করতে পারে। মানব দেহের স্বাভাবিক কিন্তু স্ত্রী হরমোন ইস্ট্রোজেন খুবই
হালকাভাবে এর সাথে লেগে থাকে। তার সাথে সাথে স্ত্রী হরমোনগুলো মুক্ত হয়েএর উৎপাদনকে উদ্দীপ্ত করে
কিন্তু পুং হরমোন এর উৎপাদন বন্ধ করতে চায়।
সে জন্য এই গ্লোবিনের পরিমান শরীরে বেড়ে গেলে পুং হরমোন তার জৈব-রাসায়নিক কাজ করতে ব্যর্থ হয়।
এ ধরনের গ্লোবিন বেশ কিছু করন বাড়তে পারে, যেমন- হাইপার থাইরয়েডিজমে যকৃতের কোষ নষ্ট হয়।
বিষেন করে মদ্যপানে দেখা যায় শরীরে পুরস হরমোনের পরিমান স্বাভাবিক থাকলেও তারা কর্যত অক্ষম থাকে।
৫. শুক্র গ্রন্থিতে পুং হরমোন তৈরি কমে যাওয়া
শুক্রাশয়ের বিভিন্ন সমস্য, বয়বৃ্দ্ধিতে, অ্যালকোহল ও বিণিন্ন ওষুধের কারণ শুক্রগ্রন্থিতে পুং হরমোন টেস্টোস্টেরন তৈরির মাত্রা কমে যায়। কিন্তু সেই তুলনায় স্ত্রীহরমোন তৈরি স্বাভাবিক থাকে।
ফলে পুরুষের দেহে তুলনামূলকভাবে পুরুষ হরমোনের মাত্রা কমে যায়। এতে স্ত্রী হরমোনের প্রাধান্য বৃদ্ধি পায়।
৬. হাইপার প্রোলাস্টিনেমিয়া
শরীরের প্রোলাকটিন নামক স্তন তৈরির হরমোন কোনো কারণ বাড়লে এ ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়।
কিছু কিছু ওষুধও িএই প্রোলাকটিন বৃদ্ধিতে সাহয্য করে যেমন- ফেনোথায়াজিন।
৭. যকৃত কোষের ক্রটি
হরমোনগুলোর কর্যক্রম এবং বিপাকে যকৃতের এক বিরাট ভূমিকা আছে। অস্বাভাবিক এবং অতিরিক্ত
হরমোনগুলোকে যকৃত নষ্ট করে স্বাভাবিক মাত্রা নিয়নন্ত্রন করে । যকৃতের কোষগুলো যখন কোনো করণে
বিশেষ করে ক্যান্সার, সিরোসি, মদ্যপান, ক্ষতিকর ওষুধ প্রভৃতিতে নস্ট হয়ে যায়, পুরুষদের অতি মাত্রায়
ইস্ট্রোজেন হরমোন স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ করে যাচ্ছে। বিশেষ করে এ জিনিসটা লক্ষ্য করা যায় অতি মদ্যপায়ী এবং
লিভার সিরসিসের লোকদের মধ্যে।
- গাইনোকোমাষ্টিয়ার কারন
- স্বাভাবিক শরীরবৃ্ত্তীয় কারণ
১. নবজাতক
২. বয়ৎ সন্ধিকাল
৩. বৃদ্ধ বয়স
৪ অতিরিক্ত স্থুলতা
- দীর্ঘদিন বিভিন্ন ওষুধ খেলে
১. ষ্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ
২. ইস্ট্রোজেন বা এন্ড্রোজেন হরমান বা পিল
৩. ডিজিটালিস
৪. মিথাইল ডোপা
৫. রেসারপিন
৬. ডায়াজিপাম (ঘুমের ওষুধ)
৭. অ্যামফিটামিন
৮. ফেনোথায়াজিন
৯. ক্লোরপ্রোমাজিন
১০. আইনেসানিয়াজাইডি
১১. সেমিটিডিন
১২. ইমিপ্রামিন
১৩. এমিট্রিপটাইলিন
১৪. ভিনক্রিষ্টিন
১৫. বুসালফেন
১৬. কিটোকোনাজল।
- নেশা সামগ্রী
১. অ্যঅলকোহন
২. হেরোইন
৩. ফেনসিডিল
৪. মারিজুয়ানা
- এন্ডোএইনের গোলযোগ
১. হাইপোগোনাডিজম
২. এপ্রিনাল গ্লান্ডের টিউমার
৩. কুশিং ডিন্ড্রোম
৪. এডিমন ডিজিজ
৫. হাইপো/হাইপার থাইরেয়েডিজম
৬. পিটুইটারি টিউমার
৭. হাইপার প্রোলাকটেনেমিয়া
- শুক্রাশয়ের গোলযোগ
১. শুক্রাশয়ের টিউমার, সেমিনোমা
২. শুক্রাশয় কেটে বাদ দেয়া (খোজা করা)
- হারমাফ্রোডিটিজম
১. ক্লিনফিল্টার সিন্ড্রোম
২. টেষ্টিকুলার ফেমিনাইজেশন
৩. রেইফেনষ্টেইনস সিন্ড্রোম
- শরীরের ভিভিন্ন জটিল রোগ
১. যকৃতের বিভিন্ন গোলযোগ-ক্যান্সার, সিরোসি
২. ডায়াবেটিস
৩. ইউরেমিয়া, কিডনি ফেইলিওর
৪.রক্তের ক্যান্সার-হচকিন ডিজিজ, লিউকেমিয়া, মায়েলোমা
৫. ক্রনিক আলসারেটিব কোলাইটিস
৬, কুষ্ট, যক্ষ্ণা প্রবৃতি সংক্রামিত রোগ।
- প্যারানিও প্লাষ্টিক সিনেড্রোম
১. যকৃত, ফুসফুস, পাকস্থলি , কিডনির ক্যান্সার
২. করিওকার্সিনমা
ছেলেদের স্তন বড়(Gynecomastia) হবার কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা!
৩. হাইপার নেফ্রোমা
৪. প্যারা গ্যাংগ্লিনমা
- স্তনের মধ্যে কী পরিবর্তন ঘটে
বাইরে থেকে স্তনটাকে বেম স্ফীত কমনে হয়। স্তনবৃন্তের পারপামের রং গাঢ় হয় ।
স্তানের চারপাশে লোম কমে যায় বিশেষ করে বুকের লোম। স্তন বেশ নরম থাকে।
অনেকের ক্ষেত্রে পাপ দিলে ব্যাথা পায়।
বয়ঃ সন্ধী কালে গাইনোকোমাষ্টিয়াতে স্তন নরম তাকে, স্তন বৃন্ত চুলকায় এবং সেই সাথে অনেকের স্তন দিয়ে
দুধ বের হতে পারে। অনেকের আবার দেকা যায়। স্তন বাড় হয়ে ঝুলে আছে।
- আনুবীক্ষণিক গঠন
স্তনের কোষগুলো আকারে এবং সংখ্যায় বেড়ে যেতে পারে। গ্রান্থিনালি কোষগুলাও একইভাবে বাড়তে পারে,
সেই সাথে স্তনের রক্ত সংবহনও বেড়ে যায়। তবে পুরো ব্যাপারটা নির্বর করেছে হরমোনের গোলযোগ কতখানি
এবং কতদিন ধরে আছে তার ওপর । শেষের দিকে গ্রন্থিনালির পারপাম বিশেষ ধরনের সংযোজন করার বৃদ্ধি
হয় এবং তা জামা হয়। স্থূল লোকদের ক্ষেত্রে স্নেহকলা বা চর্মির পরিমানেই বেশি দেখতে পাওয়া যায়।
-
স্বাভাবিক শরীরবৃত্তির কারন পুরুষের স্তন বৃদ্ধি
- নবজাতকঃ নবজাতকের ক্ষেত্রে েএ সমস্যার মূল করন হচ্ছে তাদের মায়ের ইস্ট্রোজেন যা গর্ভকালে তার
- ভেতররে অতিমাত্রায় সঞ্চালিত হয়েছে। এ অবস্থা বছখানেকের মধ্যে এমনি চলে যাবে।
- বয়ঃ সন্ধীকালে স্তন স্ফীতি
- ছেলেদের স্তন বড়(Gynecomastia) হবার কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা!
প্রায় ৭০% ছেলেদের ক্ষেত্রে বিশেষ করে ১২-১৫ বছর বয়সে এ ধরনের স্তন বৃদ্ধি তাদের জীবনে ঘটে থাকে।
এটা একটা সম্পূর্ন স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। ১-৩ বছর আপান আপনি তা মিলিয়ে যাবে।
এর কারণটা কী তা নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক আছে।হবে মনে করা হয যে , বয়ঃসন্ধীর প্রাথমিক সময়ে ছেলেদের
কেবল রাতে পুং হরমোন নিঃসরণ বেশি ঘটে। পরে অবশ্য ধীরে ধীরে দিনের বেলাও নিঃস্বারণ ঘটাতে থাকে।
এ সময়ে দিনের বেলায স্ত্রী হরমোন ইস্ট্রোজেন তার কার্যক্রম বাড়িতে দেয়। ফলে এই বিপত্তি ।
- সিউডো গাইনোকোমাষ্টিয়া
স্থূল লোকদের বয়সকালে স্তনে অতিরিক্ত চর্বি জমলে তা বেশ বড় এবং ঝুলন্ত দেখায়।
অনেকের আবার বুকের হাড়ের খাচা বেম কিছুটা সামনের দিকে ফুলে থাকে- তখনো মনে হয় যে তার স্তন বেড়েছে।
আবার যারা ব্যায়াম করেন তাদের বুকে মাংসোপেশি বেমি স্ফীত থাকে।
এ গুলোর কোনোটাই গাইনোকোমাস্টিয়া নয়।
এর জন্য এ ধরনের ভুল স্তন স্ফীতিকে বরে সিউডো গাইনোকোমাষ্টিয়া।
- রোগ নির্ণয় ও পরিক্ষা নিরীক্ষা
১. রোগীর বিস্তরিত ইতিহাস, বিশেষ করে তার অন্যান্ন চিকিৎিসা ও ওষুধ, খাবার, মদ্যপান এবং নেশা করার ইতিহাস জরুরি।
২. রোগীর সম্পূর্ন শারাীঢরক পরিক্ষা, বিমেস করে যৌনাঙ্গ, যকৃত , থাইরয়েড।
৩. মাথার পিটুইটরি কোসার এক্সেরে
৪. বুকের এক্সরে ‘ছেলেদের স্তন বড়(Gynecomastia) হবার কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা!
৫. যৌন ক্ষতার পরীক্ষা
৬. সেক্স ক্রোমিটিন পরীক্ষা
৭. রক্তের
-প্রোলাষ্টিন
-ইস্ট্রোজেন ও টেষ্টোস্টেরণ
-গোনাডোট্রপিন
-লুটিনাইজং হরমোন
-থাইরয়েড হরমোন প্রভৃতি পদ্ধতির মাত্রা নির্ণয় করা।
- চিকিৎসা
এর চিকিৎসার পুরো ব্যাপারটা নির্ভর করছে এর কারনগুলোর ওপর। স্বাভাবিক শরীরবৃত্তীয করণে যেগুলো হচ্ছে
তা বংস বাড়াবার সাথে সাথে এমনি ভারো হয়ে যাবে। এ নিয়ে অহেতুক দুশ্চিন্তার করা উচিত নয়। এগুলোর
এমনি ভালো হয়ে যাবে। এগুলোর জন্র হরেোন টেস্টোষ্টেরন ১ দিয়ে চিকিৎসা করানো খুবই ভুল এবং মারাত্নক।
যেসব ওষুধ খেলে এগুলা হয় তা বন্ধ কররে এ অবস্থায় উন্নতি হবে। যাদের যকৃতে দোষ আছে তাদের সেই
অনুযায়ী চিকিৎসা চালাতে হবে। ক্ষেত্র বিশেষে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা ব্রোমাক্রিপ্টন বা টমিক্সিফেন নামক
ইষ্ট্রোজেন বিরোধী ওষুধ দিয়ে এর চিকিৎসা করে থাকেন। তবে এ ব্যাপারে তাদের পরামর্শ অত্যান্ত জরুরি।
বর্তমানে প্লাষ্টিক সার্জারির যুগে অনেকেরই বিশেষ করে এ সমস্যায় তাদের দেখতে খারাপ লাগছে বা তীব্র
ছেলেদের স্তন বড়(Gynecomastia) হবার কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা!
মানসিক যন্তনা সৃষ্টি করছে সে ক্ষেত্রে স্তনে বর্ধিত অংশ কেটে বাদ দেয়া হয়। এত স্তন ছোট হয়ে যায়।
আধুনিকযুগে আরো এক শল্য পদ্ধতি বের হয়েছে এক বলে লাইপো সাকশন। এত চর্বিগুলো বের করে দিয়ে স্তনের আকৃতি কমিয়ে ফেলা যায়।
- উপদেশ
দেখা গেছে বেশির ভাগ তরুন এবং কিশোররা এ সমস্যার অভেোগ করেন্ তাদের প্রতি উপদেশ এই যে, এটা একটা স্বাভাবিক অবস্তা।
এ নিয়ে চিন্তা কররে মানসিক যন্ত্রনা সৃস্টি করবেন না।ছেলেদের স্তন বড়(Gynecomastia) হবার কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা!
এর জন্য প্রয়োজনে এন্ড্রোক্রাইনোলজিষ্ট অথবা সার্জরি বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করুন।