নারী-পুরুষের স্বাস্থ্যগত ১০টি বিপজ্জনক উপসর্গ বা লক্ষণ!

নারী-পুরুষের স্বাস্থ্যগত ১০টি বিপজ্জনক উপসর্গ বা লক্ষণ!

কিছু কিছু স্বাস্থ্যগত উপসর্গ বা লক্ষণ রয়েছে যা কারো মাঝে দেখা দেয়া মাত্রই চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হতে হবে।

কারন এ উপসর্গগুলো কোনো একটি উপেক্ষা করলে ‍কিংবা তাকে গুরুত্ব না দিলে জীবনহানি ঘটে যাওযা বিচিত্র নায় ।

আপনি জানেন না এই উপসর্গগুলো কোনো ভয়াবহ রোগের বহিঃপ্রকাশ।

এখানে এই রকম ১০টি বিপজ্জনক উপসর্গের কথা এবং তার সাথে  সর্ম্পক্ত সম্ভাব্য রোগের কথা উল্লেখ করা হলো যা আপনাকে স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন করে তুলবে এবং বুঝতে পারবেন আপনার চিকিৎসা কতটা জরুরি।

উপস্বর্গ: হঠাৎ করে শ্বাসকষ্ট কিংবা ছোট ছোট শ্বাস ফেলা।

নারী-পুরুষের স্বাস্থ্যগত ১০টি বিপজ্জনক উপসর্গ বা লক্ষণ!

সম্ভাব্য রোগ: নিউমোনিয়া, পালমোনারি এমবোলিজম (ফুসফুসে রক্ত জামাট), তীব্র অ্যালার্জি জনিত প্রতিক্রিয়া।

উপস্বর্গ: তীব্র বুকে ব্যথা কিংবা পেটের  উপরিভাগে ব্যথা বা চাপ চাপ অনুর্ভতি

সম্ভাব্য রোগ: হৃদরোগ, পিত্তথলিতে সংক্রমণ,পাকস্থিলি কিংবা অস্ত্রে ঘা।

উপস্বর্গ: কয়েকবার মূর্ছা যাওয়া

সম্ভব্য রোগ: রক্ত ক্ষয়ের কারণ হঠাৎ করে রক্ত চাপ কমে যাওয়া, মস্তিস্কে রক্তক্ষরণ।

উপসর্গ: হঠাৎ করে মাথা ঘোড়া কিংবা দুর্বল হয়ে যাওয়া এবং চোখে ঝাপসা দেখা

নারী-পুরুষের স্বাস্থ্যগত ১০টি বিপজ্জনক উপসর্গ বা লক্ষণ!

সম্ভাব্য রোগঃ ষ্ট্রোক, মালটিপল স্কেলরোসিস।

উপসর্গ: তলপেটে হঠাৎ তীব্র ব্যথা।

সম্ভব্য রোগঃ জরায়ুর বাইরে গর্ভাবস্থা ফেটে যাওয়া , অ্যাপেনডিসাইটস, কিডনিতে পাথর হওয়া, কিডনিতে ইনফেকশন।

উপসর্গ: যোনিপথে রক্তস্রাব যা বন্ধ হয় না।

সম্ভাব্য রোগ: গর্ভসঞ্চার, গর্ভপাত।

উপসর্গ: তীব্রভাবে কিংবা একনাগাড়ে বমি হওয়া অথবা পাতলা পায়খানা হওয়া।

সম্ভাব্য রোগ: গ্রাষ্ট্রো এনটারাইটিস বা পাক-আন্ত্রিক প্রদাহ অতাব ফুডপয়জনিং বা খাদ্যে বিষক্রিয়া।

উপসর্গ: কাশির সাথে রক্ত অথবা রক্ত বমি হওয়া।

নারী-পুরুষের স্বাস্থ্যগত ১০টি বিপজ্জনক উপসর্গ বা লক্ষণ!

সম্ভাব্য রোগ: ফুসফুসে ইনফেকশন, ফুসফুসে রক্ত জামট বাঁধা, পাকস্থলি অথবা অন্ত্রের ঘা থেকে রক্তক্ষরণ, ফুসফুসে ক্যান্সার।

উপসর্গ: বিভ্রান্তি অথবা মানসিক অবস্থার পরিবর্তন।

সম্ভাব্য রোগ: স্ট্রোক, ওষুধের প্রতিক্রিয়া।

উপসর্গ১০: আত্নহত্যা করতে ইচ্ছে জাগা অথবা কাউকে খুন করতে ইচ্ছে জাগা

সম্ভব্য রোগ: তীব্র বিষাদগ্রস্ততা, তীব্র মনোবৈকল্য, ওষুধের বা মাদকদ্রব্যের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

আরো পড়ুন…..

জন্ডিসের সাধারণ লক্ষণগুলো জেনেনিন-

বিভিন্ন কারণে জন্ডিস হতে পারে । ভাইরাল হেপাটাইটিস, লিভারের নান সমস্যা, থ্যালাসেমিয়া, মদ্যপান, লিভারের নান সমস্যা, থ্যালাসেমিয়া, মদ্যপান, লিভার ইনফেকশন, পিত্তথলিতে পাথর ইত্যাদি। জন্ডিস প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা করা গেলে সহজেই এটি সারিয়ে তোলা যায়।

আসুন জেনেনেই জন্ডিস এর সাধারণ লক্ষন সমূহঃ

১. প্রস্রাবের রং হলুদ হওয়াঃ নান করণে প্রাসাবের রং হলুদ হতে পারে। তবে নিয়মিত হলদেটে বাদামী রং এর প্রাসাবে হলে অতিসত্ত্বর চিকিৎসকের পরামর্শ ওেয়া উচিত।

২. হলুদ ত্বক এবং চোখঃ জন্ডিসের অন্যতম একটি লক্ষণ হল হলুদ চোখ এবং ত্বক।

৩. পেট ব্যাথাঃ বিলিরুবিনের কারণ জন্ডিস হয়ে থাকে, যা পিত্তে অবস্থিত।

৪. অরুচি এবং বমি বমি ভাব।

৫. জ্বরঃ প্রায় সব ধরনের রোগের সাধারণ একটি লক্ষন হল জ্বর।

৬. মলের রং পরিবর্তনঃ অনেক সময় জন্ডিসে মলের রং পরিবর্তন হয়।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *