পা সুন্দর রাখার সর্বাধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি কি জেনে নেই আমরা ?

পা সুন্দর রাখার সর্বাধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি কি জেনে নেই আমরা ?

মেয়েদের- বিশেষ করে যাদের ত্বক ফর্সা তাদের পায়ে ‍যদি বড় বড় লোম থাকে তাহলে দেখতে এমন বিশ্রী লাগে

যে , সারাক্ষণ সতর্ক হয়ে চলতে হয় যেনো কারো নজরে না পড়ে। আবার অনেক মেয়ের পায়ে কিছু কিছু শিরা

উপশিরা এমন ভাবে স্ফীত হয়ে থাকে যে পা দু্টো সুগঠিত হওয়া সত্ত্বেও দেখতে খুব বাজে লাগে।

করো কারো পায়ে আবার কালো কালো দাগ- সব মিলিযে কেমন যেন হতাস করা অবস্থা ।

পা সুন্দর রাখার সর্বাধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি কি জেনে নেই আমরা ?

কিন্তু এমন এসব দুশ্চিন্তা ভুলে যাওয়ার সময় হয়েছে। চিকিৎসা বিজ্ঞান আপনার পায়ের যত্ন নিতে হাচির

করেছে অভিনব কিচু প্রযুক্ত্। এখন পা দুটোকে সুন্দর নিটোল করতে সাহায়্য নিন সর্বাধুনিক পদ্ধতির।

আপনার পায়ে ‍যদি অবাঞ্চিত লোম থাকে তাহরে প্রবলিত রেজার ব্যবহারের কথা ভুলে যান্ প্রায় প্রতিদিন পায়ে

ক্ষুর চালানো বিরক্তিকর কাজ নয় কি? যারা স্কার্ট করতে অভ্যন্ত তাদের পায়ে যদি এ রকম লোম থাকে তাহলে

মানসিক অবস্থাটা কেমন হয় বলুন তো? ভুলে যান প্রচলিত হেয়ার রিমুবারের কথা ।

পায়ে রেজারের সাহয়্যে শেব করা এক ধরনের স্বাস্থি, হেয়ার রিমুভারেও মাছে মাছে ঘটে অ্যালার্জিজনিত

প্রতিক্রিয়া। দুটোই অস্থায়ী পদ্ধতি । এসব বাদ দিয়ে এখন ভাবুন লেজারের কথা । আপনার সামনে ্খন সেছে

সর্বাধনিক লেজার পদ্ধতি। পায়ের কোমলাত সুনাদরভাবে ধরে রাখতে লেজারের জুড়ি নেই।

এসেছে চার ধরনের লেজার। আপনার চিকিৎসকই নির্ধারণ করবেন কোনটি আপনার জন্য প্রযোজ্য।

সফট লাইট . লেজার

পায়ের অবাঞ্চিত লোম নিাসাশ করতে সফট লাইট লেজার এক চমৎকার  কিচিৎসা ব্যবস্থা।

প্রথামে ত্বকে কার্বন দ্রবন মাথে হবে, তারপর চালু করতে হবে লেজার। ব্যাস, মুহূর্তে উধাও হয়ে যাবে পায়ের

বিশ্রী লোমগুলো। কার্বন দ্রবন মাথার জন্য আপনার ত্বকে কোনা ক্ষতি হচ্চে না।

কার্বন সব সময় লেজারকে আকৃস্ট কর্ েযখন লেজার প্রয়োগ করা হচ্চে তা কিন্তু কেবল লোগুলোকে পুড়িয়ে

ফেলছে না বরং লোমকুপ থেকে একেবারে স্থয়ীভাবে বিনাম করে দিচ্চে তাকে। সেই সঙ্গে সুন্দর মসৃণ করে

দিচ্ছে পায়ের ত্বক। পায়ের অবাঞ্চিত লোম স্থায়ী ভাবেদুল করতে এই লেজার চিকিৎসা ৬ মাসে ২ থেকে ৪ বার

নেয়ার প্রয়োজন হয়।

পা সুন্দর রাখার সর্বাধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি কি জেনে নেই আমরা ?

এপি লেজার

লাল রঙ্গের রশ্মি আপনার লোশের গোড়ার মেলানিনকে ধ্বংস করে দিবে, পড়িয়ে ফেলবে লোমগেো।

এর একটি অসুবিধা হলো যাদের ত্বক সাদা তাদের ত্বক পুড়ে সেকানে কালো রঙ হতে পারে, আর যাদে ত্বক কারো বা শ্যামলা তাদের ত্বকে তৈরি হতে পারে সাদা সাদা দাগ।

পা সুন্দর রাখার সর্বাধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি কি জেনে নেই আমরা ?

তবে ৩ থেকে ৬ মাস পরে এ ধরনে দাগ মিলিয়ে গিয়ে ত্বকের রঙ স্বাভাবিক হয়ে উঠে । অবশ্য এখন এক ধরনে জেলি তৈরি করা হয়েছে, লেজার প্রযোগের আগে ত্বকে মেকে নিলে এ ধরনে সমস্যা হবে না। এ পদ্ধতিতে মাত্র এক সপ্তাহের মদ্যে দূর হবে পায়ের অবাঞ্চিত লোম।

ভার্সা পালস হেলপজি লেজার

ত্বকে যত ধরনে আঘাতপ্রাত্ত কালশিরা দাগ বা পোড়াদাগবা ফোস্কা ওঠার ফলে সৃষ্ট দাগ থাকুক না কেন এই জেলার আশ্চার্যজনকবাবে দাগগুলোকে কয়েক মাসেই মিলিয়ে দেয়। এই লেজার ব্যবহারের ফলে ২ থেকে ২১ দিন ত্বকে হালকা লার ও ফোলাবাব থাকতে পারে, তারপর সেরে যায়।

পা সুন্দর রাখার সর্বাধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি কি জেনে নেই আমরা ?

লেজার প্রয়োগের এগ ত্বক হাইড্রোজেন পার অক্সাইড দিয়ে পরিস্কার করা হয়, তারপর মাখানে হয আল্ট্রাসাউন্ড জেল। এরপর দাগের স্থানগুলো চিহ্নিত করে লেজার প্রয়োগ করা হয। মাঝে মাঝে চিকিৎসকের কাছে আসতে হয় ফলোআপ দিতে।

এপি লাইট লেজার

এটাকে টেকনিক্যালি টিক লেজার বরা যাবে না, লোম অপসারন কারার এ পদ্ধতিকে বলা হয়ে থাকে ফটো এপিলিয়েশন। শরীরের যে কোনো অবাঞ্চিত লোম বিনাশ করতে এটা অত্যন্ত সুন্দর ব্যবস্থা। কোনা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই  বললেই চলে। ৩ সপ্তাহে সাধারণত ৪ বার এ চিকিৎসা নিতে হয। লোম নির্মূল হয স্থায়ীভাবে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *