প্রেগন্যান্সি বা অস্বাভাবিক গর্ভধারণ হলে কি করবেন??

প্রেগন্যান্সি বা অস্বাভাবিক গর্ভধারণ হলে কি করবেন??

এক্ষেত্রে নিষিক্ত ডিম্বাণু জরায়ুর বাইরে ডিম্বনালিতে বিকাশ লাখ করে।

এই অস্বাভিকস্থানে প্লাসেন্টা বড় হাবার কারনে টিস্যু ছিড়ে যায় এবং রক্ত পাত হয়  যার ফলে তলপেটে সাংঘাতিক ব্যথা করে।

প্রেগন্যান্সি বা অস্বাভাবিক গর্ভধারণ হলে কি করবেন??

অভ্যন্তরীন রক্তক্ষরনের ফলে রোগী শকে চলে যেতে পারে এবং দ্রুত মারা যেতে পারে।

যেসব মহিলার পেলবিক সংক্রমন আছে কিংবা সেখানে অপারেশন কিংবা সেকানে অপারেশনস হয়েছে তাদের

সচারচর অস্বাভাবিক গর্ভধারন হতে দেখা যায়।

অস্বাভাবিক গর্ভধারন যে কোনো মহিলার র্ভধারণের প্রতম দুই অথবা তিন মাসে ঘটতে পারে।

চিকিৎসা

একমাত্র হলো জরুরী ভিক্তিতে অপারেশন। এর মধ্যে ব্যথানাশক কিছু নেয়া যাবে না।

কখন আশঙ্কাজনক

যদি প্রাথমিক গর্ভাবস্থায় তলপেটে মারাত্বক ব্যথা হয় কিংবা আপনার এরকম ব্যথা হয়েছে এবং আপনার

গর্ভধারনের সম্ভবনা রয়েছে তাহলে সাথে সাথে চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হতে হবে।

বুক জ্বালাপোড়া করা কারণ লক্ষণ প্রতিকার

ব্রেষ্টবোনের নিচে কয়েক মিনিট কিংবা কয়েক ঘন্ট জ্বালাপোড়া ব্যাথা করে এবং টাক উদগীরন হয় ।

রাতে এটা অধিকতর খারাপ হয এটা ঘটে ইসোফেগাস বা খাদ্যনালির নিম্নপ্রান্তের পাকস্থলীর এসিড এবং গ্যাস

ফিরে আসার ফলে। গর্ভবস্থায় বুক জ্বালাপোড়া সাধরনত চুড়ান্ত পর্যায়ে পৌছে।

কখন আশঙ্কাজনক 

যদি ‍বুক জ্বালাপোড়া, ব্যথা তীব্রতর হয কিংবা তা আপনপর বহু অথবা চোয়ালে ছড়িয়ে পড়ে তাহলে একাকে

হর্ট অ্যাটাক ধরে নিতে হবে এবং সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হতে হবে। যদি অবিরাম বুক জ্বালাপোগড়া

করতে থাকে আপনার পারিবারিক চিকিৎসক আনাকে ওষুধ প্রদান করবেন।

চিকিৎসা

মাধ্যকর্ষণ শক্তি সাহায্য করতে পারে, অতএব দাড়ান, সোজা হয়ে বসুন কিংবা বিছানায়আপনার মাথা উচু করে

রাখুন। আহারের পরে এবং শোবার আগে এন্টাসিড গ্রহণ পাকস্থলির এসিডকে নিন্ক্রিয় করতে পারে।

প্রতিরোধ

অল্প এবং ঘন ঘন খাবার খেতে হবে। আহারের পর ২ থেকে ৩ ঘন্টা শোওয়া পরিহার করতে হবে, পেটে কাপড়

ঢিলা করে পরতে হবে। তামাক ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল রোগের পকোপ বেশি ঘটায় মশলাযুক্তএবং তেলে

ভেজা খাবারও একই রকম ক্রিয়া করে । তাই এসব খাবার পরিহার করত হবে। অতিরিক্ত ওজন পাকস্থলীতে

অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে। সুতরাং ওজনও কমাতে হবে।

প্রেগন্যান্সি বা অস্বাভাবিক গর্ভধারণ হলে কি করবেন??

এই ভাস্কর্যের নাম ওয়েইট অফ থট।
চিন্তা ভারে যেন ভারাক্রান্ত, মগজের ভারে নুয়ে পড়েছে, বাস্তবেও তাই এই মগজের ভারে স্বাভাবিক কাজও

করতে পারে না, এত যে চিন্তিত মঙ্গলের চেয়ে অমঙ্গলের চিন্তাটা বেশি হয়।

আমাদের সবার মগজ আছে কিন্তু কাজে লাগায় বা কয়জনে, হুম মগজটা ভালোর চেয়ে খারাপ কাজের বেশি

ব্যবহার হয়।
মগজটা ব্যবহার হোক মুক্তমনায়, ব্যবহার হোক ক্রিয়েটিভ কাজে গড়ে উঠুক সভ্যতার নতুন ইতিহাস।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *