ফুড পয়জনিং কারণ লক্ষণ ও কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসা !

ফুড পয়জনিং কারণ লক্ষণ ও কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসা !

অনেক করণে ফুড পয়জনিং বা খাদ্যেবিষক্রিয়া ঘটতে পারে।

এটা নির্ভর করে খাদ্যের প্রকৃতির ওপর। এর লক্ষণসমূহ হলো বমি, মারত্বক পেট কামড়ানো এবং ডায়রিয়া।

এই লক্ষণসমূহ দুষিত খাবার গ্রহনের ১ ঘন্টা থেকে ২ ঘন্টার মদ্রে কিংবা তার কিছুদিন পরে হঠাৎ করেই শুরু হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে লক্ষণসমূহ ২৪ ঘন্টা কম স্থায়ী হয় , কিছু কিছু ক্ষেত্রে তা কয়েকদিন চলে ।

কোনো জ্বর থাকে না।সাধারনভাবে কিছু লোক একই খাদ্য খেলে একই সময়ে তারা অসুস্থ হয়ে পড়ে।

চিকিৎসা

ফুড পয়জনিং কারণ লক্ষণ ও কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসা !

প্রকোপ শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিছু খাওয়া যাবে না। তারপর শুধু তরল খাবার খেতে হবে। বমি এবং ডায়রিয়া মাধমে শারীরিক পন্থায় বিষক্রিয়া মুক্ত হয়। ২ বছরের নিচের বাচ্চাদের জন্র শিশু বিশেষজ্ঞকে দেখাতে হবে- ছোট বাচ্চাদের সহজেই পানিস্বল্পতা দেখা দেয়।

কখন আশঙ্কা জনক

২৪ ঘন্টার মধ্যে উপসর্গ গুলো না চলে গেলে,. পায়খানায় রক্ত গেলে এবং জ্বর হলে চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হতে হবে।

প্রতিরোধ

খাবার নাড়াচাড়ার আগে ভালো করে হাত পরিস্কার করে নিতে হবে. ঠিকমতে খাবাররান্না করতে হবে, রান্নার পর খাবার ঠান্ডা করার জন্য দ্রুত রেফ্রিজারেটরে ঢোকাতে হবে এবং পরিবেশেনের আগে ব্যাকটেরিয়ার বিকাশ প্রতিরোধ করতে পুনরায় গরম করতে হবে।

 

ইরটেবল বাউয়েল সিনড্রোম

পেটের যে কোন স্থানে ব্যথা হতে পারে, নির্দিস্ট সময়পরে এই ব্যথা পুনরায় ঘটে এবং তা অল্প কয়েক ঘন্টা কিংবা অল্প কয়েকদিন স্থায়ী হয়। কৌস্টকঠিন্য এবং ডায়রিয়া দুটোই দেখাদেয় সেই সাতে অত্যাধিক গ্যাস এবং ঢেকুর ওঠে। খাবার পরে ব্যথা তীব্র হয় এবং বাতাস সরলে কিংবা পায়খান হলে ব্যতা সেরে যায়। ইরটেবল বাউয়েল সিনডোম সাধারণত বাগেজনিত টেনশনের  সাথে সম্পৃত।

চিকিৎসা

রোগের আক্রমনকালে কিছু খাবেন না , কেবলমাত্র স্বচ্ছতরল খাবার খেতে পারেন। গ্যাস উৎপন্নকারী খাবার, অ্যালকোহন এবং সিগারেট পরিহার করবেন।

প্রতিরোধ

খাদ্যে আশর পরিমান বৃদ্ধি করবেন, সমগ্র খাদ্যশস্য, টাটকা ফলমুল এবং শাকসবজি খাবেন।

দৈনিক ৬ গ্লাস পানি পান করবেন এবং প্রয়োজনবোধে উচ্চ শাকসবজি খাবেন।

ফুড পয়জনিং কারণ লক্ষণ ও কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসা !

দৈনিক ৬ গ্রাস পানি পান করবেন এবং প্রয়োজসবোধে উচ্চ আশুক্ত জোলাপ ব্যবহার করবেন। চাপ কামানোর কৌশন শিখেবেন, মন্তস্তাত্বিক আলোচনা খুব সাহয্যকারী।

এর আগে বার্তা সংস্থা এপি একজন মার্কিন সেনা কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানিয়েছিল, আগামী দু’সপ্তাহের মধ্যে

আফগানিস্তান থেকে বিদেশি সেনা প্রত্যাহারের কাজ সম্পন্ন হবে এবং এরপর বিদেশি কূটনীতিকদের নিরাপত্তা

রক্ষা করার জন্য ৬৫০ মার্কিন সেনাকে দেশটিতে মোতায়েন রাখা হবে।

গতকাল শুক্রবার আফগানিস্তানের বৃহত্তম বিমান ঘাঁটি বাগরাম থেকে সর্বশেষ সেনা প্রত্যাহার করে নেয়

আমেরিকা। দেশটিতে এটি ছিল আমেরিকার সর্ববৃহৎ সেনা ঘাঁটি।

এখানে হাজার হাজার তালেবান বন্দিকে আটক রাখা হয়েছিল।