বুকে ব্যাথার বিভিন্ন কারণ, লক্ষন ও চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হবেন্!!

বুকে ব্যাথার বিভিন্ন কারণ, লক্ষন ও চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হবেন্!!

হার্ট অ্যাটাক ছাড়াঅনেক কারন বুকে ব্যতা করতে পারে। আনাকে অবশ্যই কারন খুজে বের করতে হবে।

যদি কোনো সন্দেহজনক কিছু মনে হয় সাথে সাতেই চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হবেন্ আপনার বুকের জ্বালাপোড়া আপনার জীবনটাকে খরচের খাতায় নিয়ে যেতে পরে।

হার্ট অ্যাটার্কঃ

কেবল আপনার জীবন বাচতেই চিকিৎসা ব্যবস্থায় দরকার হয় না তা আপনার হৃদয়ন্ত্র নষ্ট হওয়াকেসীমিত

করতে পারে আথবা প্রকৃতপক্ষে আক্রমন বন্ধ করতে পারে।

কখন আশঙ্কাজনকঃ

তাৎক্ষনিক ইমার্জেন্সি কল দিতে হবে যদি ২ মিনিট কিংবা তারও বেমি সময় ধরে বুকের মাঝখানে অস্বাস্তিকর চাপ , পেষন কিংবা ব্যতা অনভূত হয়।

  • ব্যথা কাধ, গরা , চোয়াল, বুহ কিংবা পিঠে ছড়িয়ে পড়ে।
  • মাথা ঘোরা, অজ্ঞান হওয়া, ঘাম, বমিবমিভাব এবং ছোট ছোট শ্বাস দেখা দেয।

বুকে ব্যাথার অন্যান্য কারনসমূহঃ

  • নিউমোনিয়া (বুকে ব্যথার সাথে জ্বর, কাশি, সবুজ অথবা হলুদ থুথু থেকে)ৎ
  • উপস্থিত প্রদাহ-বুকের এক পাশে তীক্ষ্ন ব্যথা যা স্পর্শ এবং চরাফেরায় বেশি হয়। বরফের মোড়ক কিংবা
  • প্রদাহ বিরোধী ওষুধ সেই সাথ বিশ্রাম ব্যতা উপশস করে। কিন্তু যে কোনো ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

কানে ব্যথাঃ

শিশু সাধারণত কানের সমস্যায় বেশি ভোগে।

মাধ্যকের্ণের সংক্রমণঃ

বুকে ব্যাথার বিভিন্ন কারণ, লক্ষন ও চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হবেন্!!

ঠান্ডা কিংবা অ্যালার্জির জন্য তীব্র কানে ব্যতা হতে পারে। দুর্ভাগ্যবশত শিশুদের শৈশবকারে কানের সংক্রমন

দেখা দেয়। শুয়ে পড়লে এ ব্যথা অধিকতর খারাপ হয়, জ্বর থাকতেও পারে নাও পারে। বতার জন্য শিশুর ঘুমের

ব্যাঘাত ঘটে। কখনো কখনো সাময়িকভাবে বমি অথবা কানে কম শোনা। হঠাৎ করে ব্যতা উপশসের সাথৈ কান

থেকে পানির মতো কিংবা হলুদ রঙের নিঃসরণ হতে দেখা যায়- এর অর্থ হেলা, কানের পর্দা ফেটে গেছে।

চিকিৎসা

কানের সংক্রমণের জবুকে ব্যাথার বিভিন্ন কারণ, লক্ষন ও চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হবেন্!!ন্য অ্যান্টিবায়োজিক প্রয়োজন। সুতরাং আপনাকে অবশ্যই চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হতে হবে। কিনউত আপনি কিছু  ব্যবস্থাও নিতে পারেন ব্যাথা নাশক ওষুধ, গরম সেক কিংবা গরম পানির বোতল। তবে কখনোই কানের মধ্যে গরম প্যাড সাথে করে ঘুমোবেন না। কারন তাহলে সহজেই কানের মাঝখানেটা পুড়ে যেতে পারে।

যদি আপনার ব্যথার জন্য বিশেষ ইয়ার ড্রপ না থাকে তাহলে আপনি নরম তেল-অলিভ, সবজি অথবা খনিজ তেল ব্যাথাপূর্ণ কানে ফোঁটা আকারে দিতে পারেন। কেবলমাত্র তা তখনই দেবেন যখন আপনার কানে কোনো নিঃসরণ না থাকে – নতুবা কানের চিদ্র যুক্ত পর্দা দিয়ে তেল ভেতরে গিয়ে মারাত্নক সমস্যা সৃস্টি করতে পারে।

প্রতিরোধ

শিশুদের চিৎ করে শুইয়ে বোতলে পান করালে কানের সংক্রমণ ঘটে। তাই সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে শিশুকে কখনোই চিৎ করে শুইয়ে বোতলে দুধ খাওয়াবেন না। ডিকনজেষ্ট্যান্ট কোনো কাজে আসে না- অ্যালার্জির চিকিৎসা এক্ষেত্রে কার্যকর।

কখন আশঙ্কাজনকঃ

বুকে ব্যাথার বিভিন্ন কারণ, লক্ষন ও চিকিৎসকের শরাণাপন্ন হবেন্!!

অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসা শুরুর ২ থেকে ৩ দিন পর কানের সংক্রমন অপেক্ষাকৃত ভালো বোধ হয়।

কিন্তু যদি কানের পেছনে চাপ দিলে  ব্যথা, লাল লাল বর্ণ কিংবা ফোলা থাকে তাহলে তাৎক্ষনিক চিকিৎসকের দেখাতে হবে।

এক্ষেত্রে উচ্চমাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক, এমনকি অপারেশনের প্রয়োজন হতে পারে। পুনরায় কানের সংক্রমনের জন্য বিশেষ করে তার সাথে যদি বধিরতা দেখা দেয় তাহলে নাক কান ও গরঅ রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *