মূত্রথলির সংক্রমনের কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা আসুন জেনে নেই !

মূত্রথলির সংক্রমনের কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা আসুন জেনে নেই !

মুত্রথলির প্রদাহ আপনার তলপেটে কামড়ানো ব্যথার উদ্রেক করে।

সাধারনত আপনার প্রসাবে ব্যাথা করবে এবং অস্বাবাভিক ঘন ঘন প্রসাব করবেন যা কড়া গন্ধযুক্ত ।

প্রসাবে রক্ত যাবার সম্ভবান থাকে।

চিকিৎসা

প্রচুর পরিমানে পানি পান করবেন যাতে আপনার প্রবাস অত্যাধিক তরল হয় এবং প্রসাব করার সময় ব্যথা কম হয।

মূত্রথলির সংক্রমনের কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা আসুন জেনে নেই !

গরম পানিবর্তি টাবে বসে প্রাবাস করার চেষ্টা করুন। চিকিৎসা ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক প্রদান করতে হবে।

প্রতিরোধ

মল ত্যাগের পূর্বে সর্বদা সম্মুখ থেকে পেছনটা বালো কের মুছে ফেলবেন।

দৈনিক ৬ গ্লাস পানি পান করবেন। যৌন মিলনের পরে মুত্রথলি সম্পূর্ন খালি করে ফেলবেন।

ছোট মেয়েরা বুদ বুদ সৃষ্টিকারী টাবে গোসল করতে পারবেন না।

মূত্রথলির সংক্রমনের কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা আসুন জেনে নেই !

শক্ত আসনের সাইকেল চড়ার সময় ছেলে মেয়ে উভয়েরই খোচা  রাগে যাযর ফরৈ মুত্রথলি সংক্রামনের উপস্বর্গ দেখা দেয়।

কখন আশঙ্কাজনক

দুই অথবাতিনবার যদি আপনার  মুত্রথলি সংক্রমণ ঘটে তাহলে আপনার পরিবারিক চিকিৎসক একজন ইউরোলজিষ্ট এর কাছে আপনাকে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য পাঠাবেন।

পিত্তপাথর

পিত্তপাথর পিত্তথলি থেকে পিত্তনালিতে আটকে গেলে পেটের ওপরিভাগের ডানপাশে তীব্র ব্যতা করে এবং ব্যথা আপনার কাধে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

এই ব্যথা কয়েক ঘন্টা স্থায়ী হয়্ কিনউত পাথর পিত্তথলিতে ফিরে গেলে কিংবা অন্ত্রে প্রবেশ করলে ব্যথা চলে যায়।

চিকিৎসা

যখন ব্যথা শুরু হয় তখন একটি ব্যথালাঘব ওষুধ নিতে হবে, বিছানায় যেতে হবে এবং মুখে বেশি কিচু কাওয়া যাবে না।

মূত্রথলির সংক্রমনের কারণ, লক্ষণ ও চিকিৎসা আসুন জেনে নেই !

এমনকি ব্যথা গেলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

কখন আশঙ্কাজনক

৩ ঘন্টার মধ্যে যদি ব্যথা চলে না যঅয তাহলে আপনার চিকিৎসকের খবর দিন।

প্রতিরোধ

পিত্তপাথর সচারচর হয়। ওজন নিয়ন্ত্রন করে এবং চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করে ঝুকি কমিয়ে আনা হয়।

পিত্তথলির প্রদাহ

সাধারনত পিত্তপাথর দ্বারা পিত্তথলির বন্ধ হয়ে গেলে প্রদাহ ঘটে ।

এটা সংক্রামন থেকেও ঘটতে পারে ।

পেটের ওপরিভাগের ডান পাশ তীব্র ব্যথা হয়। সেই সাথে বমিবমিভাব এবং জ্বর দেখা দেয়।

চিকিৎসা

তাৎখনিক চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে কিংবা জরুরি বিভাগে দেখা করতে হবে।

কোনো কিছু খাওয়া কিংবা পান করা যাবে না এবং কোনো ওষুধও গ্রহন করা যাবে না।

যদি আপনার পিত্তথলিতে প্রদাহ ঘটে তাহলে আপনাকে হাসপাতাল অবস্থানের প্রয়োজন হবে। যদি ব্যথা উপসব হয় কিন্তু আপনার ত্বক হলুদবর্ণ ধারন করে তাহলে আপনাকে অবশ্যই চিকিৎসকের শরানাপন্ন হতে হবে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *