কোনো রোগীকে রক্ত পরীক্ষা করতে দিলে রোগীদের অনেকেই তা অহেতুক বলে মনে করেন।
আবার অনেকে এসব পরীক্ষা নিরীক্ষা করাতে অতি উৎসাহ বা আগ্রহ দেখান।
কিন্তু ব্যাপারটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ্ । অনেক লুকিয়ে থাকা শারীরিক সমস্যার সাধারণ রক্ত পরীক্ষাতে ধরা পড়ে।
১. খসখসে লাল জিহ্বা
চকচকে, খসখসে, নোংরা লালচে জিহ্বা প্রাধানত রক্তে বিভিন্ন অসুবিধার ব্যাপার নির্দেশ করে।
যেমন- রক্তে ভিটামিন বি-১২. ফরিক এসিড এবং আয়রনের অভাব জনিত রক্তশূণ্যতা ।
জ্বালাপোড়া, ব্যাথাকও যন্ত্রণাদায়ক লাল খসখসে জিহ্বা একধরনের ছত্রাক ‘ক্যানডিডা’ সংক্রামণ নির্দেশ করে।
এ ধরনের মুখের ছত্রাক রোগ যারা বেশি পরিমাণ ব্রাড-স্পেক্ট্রাম অ্যান্টিবায়োটিক দীর্ঘদিন ধরে খান তাদের হয়ে থাকে।একে ‘অ্যান্টিবায়োটিকজনিত জিহ্বার রোগ’ ও বলে ।
যদি খসখসে লাল জিহ্বার সথে মুকের কোণের দিকে ফাটা, ঘা এবং সেই সাথে জ্বালাপোড়া করে তবে বুঝতে হবে বদ হজমের কারণে ভিটামিন বি এর অবাবে ঘটেছে।
কিন্তু তাছাড়াও যাদের দাতের অমুক আছে এবং মুখের আলগা দাত ঠিকমতো লাগানো না থাকেলেও এ ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়।
জিহ্বাতে যদি সেই সাথ দাগদগে ঘা থাকে তবে তা প্রায়ই ‘মনিলা সংক্রামণ’ নির্দেশ করে।
সঠিক রক্ত পরীক্ষা এবং একই সাথে একত্রে বিভিন্ন উপাদানের অভাব পূরণ করতে পারলে কয়েকদিনের মধ্যে তা সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়। তবে খসখসে লাল জিহ্বা রুগ্ন বুদ্ধদের ও হয়ে থাকে।
সেই সাথে এন্টিবায়োটিক ও মনিরা সংক্রামনের কারণ এই অবস্থা হলে খুব সহজে তা প্রাথাগত পদ্ধতিতে চিকিৎসা করালে ভালো নাও হতে পারে।
আসুন জেনে নেই যেসব শারীরিক উপসর্গে রক্ত পরীক্ষা জরুরি!!
রক্তশূণ্যতা ও ভিটামিনের অবাবে যারা ভোগেন তাদের চিকিৎসা রোগের কারন ও উৎসের ওপর নির্ভর করে,
সেই সাথে এর অতিরিক্ত পেয়োগ দীর্ঘদিন (কয়েক মাস) ধরে করতে হয কিন্তু বেশিরবাগ রোগী তা ঠিকমতো
পালন করেন না, ফলে তারা এর দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার শিকার হন।
ঠোটের বা মুখের কোনের গা এর সাথে লাল খসখসে জিহ্বার চিকিৎসা স্টোকে আক্রান্ত অর্ধচেতন রোগীদের
ক্ষেত্রে করা কঠিন হয়ে পড়ে । কারণ তাদের বেশিরবাগ সময় পাল দিয়ে লার গাড়িযে পড়ে এবং ঠিকমতো
পরিস্কার ও সেবা সব সময় করা সম্ভব হয়ে ওঠে না।
জিহ্বার ঘাঃ
জিহ্বাতে অনেক ধরনের ঘা হতে পারে। আর বেশ কয়েকটা ক্ষেত্রে রোগ নির্ণয় করা বেশ কঠিন হয়ে পড়ে।
যেমন এপাথাস আলসারের কথাই ধরুন। এ ধরনের ঘা কুব চোট, ঠিক একটা শস্য দানের আকারের অত্যান্ত
যন্ত্রণাদায়তক হেয় তাকে। এরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে জিহ্বা ছাড়াও মুকের ভেতরে অন্যান্য ঝিল্রিতে ফুসফুড়ি
আকারে ঘা দেখা যায়।এ ধরনের ঘা হবার কারণ জানা যায় নি। এ ধরনের ঘা দেকা গেছে, সুস্থ ও স্বাভাবিক
লোকদের হয়ে থাকে। ঘা কয়েকদিন মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তার হলে এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসকির পূর্বে
এধরনের বেশি দেখা যায়, যাদের কৃত্রিম বাধানো দাত আছে এবং যাদের আগাতজনিত কারণে দাতের কোনো
কণা ভেঙ্গে আছে। দাতের চিকিৎসা করারে এটা ভালো হয়ে যায়।
জিহ্বার ঘা হঠাৎ করে হর্পিস, সিফিলিস, যক্ষ্না প্রভৃতি হয়ে যাথে।
এছাড়া অন্ত্রে গোলযোগে, রক্তের শ্বেত কণিকার রোগ. এ্গ্রেনুলোসাইটোসিস রোগেও এধরনের সমস্যা দেকৈত পাওয়া যায়।
সেজন্য রাক্ত পরীক্ষা করা অত্যান্ত জরুরি হয়ে পড়ে। কোনা প্রকার কারন ছাড়া ধীরে ধীরে অনেকদিন ধরে
কোনো ঘা থাকলে তা ক্যান্তার হবার সম্ভবনা থাকে। মুখের সামান্য ঘা , কেত্র , অন্তের, দাতের গোলযোগের ঘা
, পুষ্টিহীনতার কারণ ঘা থেকে ক্যান্সারের ঘা সবগুলোর মদ্যে কোনটা কসের জন্য তা কেবল দেখে এবং রোগীর
বর্ণনা শুনে নির্ণয় করা কঠিন হয়ে পড়ে। সেজন্য রক্তের পরীক্ষা এবং প্রয়োজনীয় বায়োপসি করে ঘায়ের পরীক্ষা জরুরি হয়ে পড়ে।
মুখের ছত্রাক সংক্রামণ
মুখের ভেতরের ছত্রাক আক্রমণ একটা সাধরন মুকের রোগ। কানডিডা এলবিকানস নামের একধরনের
ছত্রাক(যাকে মনিলিয়া বরা হয়ে থাকে) এই অসুখের জন্য দায়ী। এই সংক্রমণে দই এর মতো সাদাটে নরম
প্রলেপ মুখের ভেতরে , মাঢ়িতে এবং জিহ্বাতে দেখা যায়। মাঝে মাঝে এর সংক্রমিত স্থানে লালচে রঙ্গের
প্রদাহের লক্ষণও দেখা যায়। তীব্র ক্ষেত্রে এই ছতা্রাক গরার টনসিল এমনকি শ্বাসযেন্ত্রকেও আক্রান্ত করতে
পারে।
মজার ব্রাপার হলো, এই জীবানু একটা নির্দিস্ট সংখ্যায় আমাদের সকলের মুখে থাকে।
কিন্তু তা কোনা সমস্যার মৃস্টি করে না। কিন্তু অনুকূল পরিস্তিতিতেএরা সংখ্যায় এবং স্বভাবে মারাত্নক হয়ে গেলে
এ ধরনের পরিনতি ঘটে। দেখা গেছে অসুস্থ শিমু ও বৃদ্ধদের যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম এমন লোকদের
( যেমন এইডস আক্রান্ত লোকদের), রক্তের ম্বেতকণিকার গোলযোগে যারা দীর্ঘদিন ধরে মুখে আন্টবায়োটক
ক্যঅপসুল বা ষ্টেরয়েড ওষুধ খাচ্চেন, যাদের ক্যান্সারের জন্য কেমোথেরাপি চলছে, লিষ্ফোমা বা লিউকেমিয়া
হয়েছে এমন লোকদের এ দরনের ছত্রাক সংক্রমণ ঘটে। এ ধরনেরছত্রাক সংক্রমনে অনেক সময় টনসিলটা
ঘায়ের মত দেখায় এবং গরাব্যাথা করে। এ সময় তার টনসিলাইটিস হয়েছে মনে করে অ্যান্টিবায়োটিক দয়ে
চিকিৎসা করালে হিতে বিপরীত হয়ে সংক্রমণ আরো বেড়ে যাবে। বৃদ্ধ কিংবা রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাহীন
লোকের ক্ষেত্রে মুকের যত্ন এবং ছত্রাকের ওষুধ দেল ও সহজে সারে না।
আঙ্গুলের নখের ‘Beau’s’ রেখা
দীর্ঘদিন ধরে রোগে ভুগলে অথবা বড় ধরনেসর অস্ত্রোপচারের পর শরীরের বিভিন্ন কোষের গঠন ও তৈরিতে
একটা চাপ পড়ে। এর মধ্যে নখের ওপর যে প্রভাব পড়ে তা বেশ চোখে পড়ে। কারণ নখ খুব দ্রুত বর্ধনশীল
বিশেষ দরণের কোষের সমন্বয় গঠিত । ঐ সব অসুবিধার ক্ষেত্রে নখ ঠিকমতো এবং স্বাভাবিকবাবে বাড়তে পারে
না হাতের আঙুলের নখগুলোতে আড়াআড়িবাবে কিচু সাদাটে গর্ত দেখা যায় ( দেখলে মনে হয় একটা সাদা
ব্রান্ড লাগানো আছো)- এক ‘বিউস লাইন’ বলে। এছাড়াও সেসব লোক লিউকেমিয়া রোগের জন্য কেমোথেরাপি
নিচ্ছেন তাদের নখে িএ ধরনের আড়াআড়ি বেশ কয়েকটা সাদা ব্যান্ডের মতো লাইন দেখা যায়।
যত বেশি কেমোথেরাপি দেয়া হবে তত বেশি লাইনগুলো দেখা যাবে। রোগীর সাধারণ শারীরিক পরীক্ষা অংশ
হিসেবে আঙুলের পরীক্ষা করলেই এই রাইনগুলো চোখে পড়বে। সাম্প্রতিক বড় ধরনের অসুখ বা শারীরিক
আঘাতের ক্ষেত্রে সেরে ওঠার সময বিভিন্ন ধরনের রেখা আঙুলে দেখা যেতে পারে। এত রোগীর অবস্থার উননতি
বা অবনতি সম্পর্কে সম্যাক ধারনা পাওয়া যায়।
চামড়াতে বেগুনি ফুটকি
অনেক সময় চামড়াতে কালচে বেগুনি রঙ্গের ফুটকি পড়তে দেখা যায়। এগুলো চামড়া ছাড়া্ও মুখ ও অন্যা্ন্য
যায় ঝিল্লি, শরীরের ভেতর বিভিন্ন অঙ্গেও হয়ে থাকে। যখন চামড়া বা ঝিল্লি, শরীরের ভেতরে বিভিন্ন অঙ্গেও
হয়ে থাকে। যখন চামড়া বা ঝিল্লির নিচে ক্ষুদ্রাতিক্সুদ্র রক্তনালিগুলো থেকৈ রুক্ত বের হয়ে এস চড়িয়ে পড়ে ।
এগুলো সবচেয়ে বেশি দেখা যায় শরীরের নেচজর দিকে অংশে , যেমন পায়ের দাঁড়া. হাঁটু . গোড়ালি প্রভৃতি ।
এসব জায়গাতে শিরাগুলোর রক্তচাপ বেশি থাকে। ফুটকি হবার অনেকগুলো কারন থাকতে পারে।
মেন অ্যালার্জি , ওষুধ বা খাদ্যের প্রতি ীতসংবেদন শীলতা, রক্তের সরু নালিগুলোর অসুভিদা এবং রক্তের
অনুচক্রিকার ক্রটি। এধরনের উপসর্গ কোনো রোগীর শরীরে দেকা দিলেই রোগলি বিভিন্ন ওষুধ. খাবার ইতিহাস
এবং রক্তের পরিক্ষা জরুরি ও বাধ্যতামূলক। রক্তের জমাটরোধী ওষুধ, খাবার ইতহাস এবং রক্তের পরীক্ষা জরুরি
ও বাধ্যতামূলক্ রক্তের জমাটরোধী ওয়ুধ এবং বিভিন্ন ধরনের ওষুধ যেগুরোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসাবে
অনুচক্রিকার সংখ্যাকে মারাত্নক বিপজ্জনক পর্যায়ে হ্রাস করে দেয়। যেমন এসপিরিন, হেপারিন, মুত্রবর্ধক
ওষুধ, পেনিসিলিন, কার্বামাজিপিন, গোল্ড. পেনিসিলিমাইন প্রভৃতি।
বড়দের টনসিলের বৃদ্ধি
আমরা জানি যে , অল্পবয়স্ক লোক ও তরুণদের ক্ষেত্রে টনসিলের প্রদাহ হওয়া এবং এর বৃষ্টি একটা সাধরণ
ব্যাপার। কিন্তু হঠাৎ করে বয়স্ক লোকদের টনসিলে বৃদ্ধি ঘটলে তো বেশ গুরুত্বের সাথে দেখতে হয়।
কারন টনসিল হলো একটা লসিকা গ্রন্থ্ িবয়স বাড়ার সাথে সাথে মরীরের সকর লসিকা গ্রান্থি এবং প্লীহা
কুচকে ছোট হেয়ে যায়।। এজন্য একজন বয়স্ক লোকের টনসিল বড় হয়ে গেলে প্রথমে লসিকা গ্রন্থির রোগ
লিস্ফোডেনোপ্যাথির দিকে লক্ষ্য রাখতে হয়। তাছাড়াও টনসিলে ক্যান্সার, ফোড়া প্র্রভৃতি হবার সম্ভবনাও থাকে।
বয়স্ক লোকদের টনসিলের আকার অস্বাভা্বিক রকম বড় হয়ে গেলে লিস্ফোডেনোপ্যাথির কথা এবং ক্যান্সারের
কথা চিন্তা করা উচিত্ এগুলো হলে এর সাতে গলার অন্যান্য লসিক গ্রান্থিগুলোও আক্রান্ত হতে পারে।
সেজন্য সেগুলোর দিতেও খেয়াল দেয়া উচিত।
এই রোগগুলো রক্ত এবং স্থানিক কোষ নেয তার পরীক্ষা করলে ধরা পরতে পারে।
লসিকা গ্রন্থির বৃদ্ধি
শরীরের লসিক গ্রন্থিগুলো ব্যাপকভাবে আক্রান্ত হয়ে ফুলে উঠরে রোগ সম্পর্কে একটু বেমি সচেতন হতে হয়। বিশেষ করে বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে ্ তাদের নন হচকিন লিস্ফোমা হবার সমভবনা বেশি থাকে। তারপরও শারীরিক
পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দখেতে হয় যে , তার হজকিন না নন-হজকিন লিস্ফোমা হয়েছে। কিন্তু বয়স্ক লোকের
বেলায় অনেকগুরা লসিকাগ্রন্থির আক্রমন নিয়ে এল প্রথমে নন-হজকিন-এর কথা চিন্তা করতে হয।
কারণ ঐ বয়সে তা হবার সম্ভবনা ৭-৮ গুন বেশি। বেশির ভাগ রোগী যাদের নন-হজকিন লিস্ফোমা হছে তারা
প্রাধানত তাদের ঘারড়[ অথবা কুচিকির বড় লসিকাগ্রন্থিজনিত সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের কাছে আসে।
অনেকে চামড়ার সমস্যা নিয়ে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তা আর তখন প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে না।
ফরৈ বয়স্ক লোকদের ক্ষেত্রে তার ফলাফল খুব একটা ভালো হয় না।
চামড়ার লিম্ফোমা
চামগার লিম্ফোমা হবার ঘটনা অনেকটা বিরল। কারো যদি ব্যাপকবাবে নন-হজকিন লিস্ফোমা থাকে ( যা বি-কোষ থেকে হয়ে থাকে) তাদের ক্ষেত্রে একটা বেশি দেখা যায। বাহ্যত এর লক্ষণগুলো যদিও উপযুক্ত নির্ণায়ক নয়, তবুও গুরুত্বপূর্ণ । যেমন-চামড়ার উপর অনেকগুলা মাংসল লালচে বেগুনি রঙ্গের গুটি দেখা যায়।
এচাগাও টি সিল ঘটিত সমস্যাতেও যেমন-লিউকেমিয়অ সিনড্রোমেও চামড়াতে এ ধরনের গুটি দেখা যায়। অনেক সময় টি সেল লিষ্ফোমা সেজারি সিনেড্রোম মাইকোসিস ফাংগায়েডসেোগগুলোতে প্রাথমিক অবস্থায় এরকম দেকতে গুটি বা চাকা দেখা যেতে পারে। চামগার এ ধরনের লালচে গুটি বা ঘা একটা সাধারণ সমস্যা হিসেবে প্রতিদিন রোগীদের মধ্যে দেখা যায় যার বেশির ভাগই অ্যালার্জি. ওষুধগটিত অথবা সংক্রমণ রোগ। এছাড়াও অনেক সাধারণ চাকা যা আপনা আপনি বালো হয়ে যায় তাও দেখা যায়। এজন্য লিষ্ফোমা রোগটা এদের আড়ালে কুব সহজেই লুকিয়ে থাকে। এজন্য এগুলোর একটা পঞ্চাবয়পসি করে পরীক্ষা কররে দ্রুুত রোগটা শনাক্ত করা সম্ভব হয়।
চামড়ার মায়েলোমা
আমাদের শরীরের অস্থির ভেতর যে মচ্চ্ থাকে তা রকেত্র প্রাদন উপাদন তৈরি করে থাকে। মজ্জাকোষে মনোকোনাল নিপ্লাসিয়া হলে তা সমস্ত অস্থিমজ্জার ছড়িয়ে পড়্ েবেশিরভাগ ক্ষেত্রে েএ ধরনের অসুখ দেকা যায় চল্লিশোর্ধ্ব লোকদের মদ্যে । এ ধরনের লোকের হাতে ব্যাথা ঘনঘন সংক্রামক করোগ রক্ত শুন্যতা এবং রক্তপাতের ঘটনা দেকা যায়্ এর সাথে কিডনি ফেইলিওর রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি. রক্তজমাটজনিত জটিলতা ও চামগার অসুখ হয়ে থাকে। পঞ্চাশোর্ধ লোকদের কেএসত্র রক্তের মাইলোমেটোসিস হলে কদাচিত চামগার ক্সত দেকা যায়। এর সাতে হাড়ের ভঙ্গুরতা দেখা দিতে পারে।
নখের সসম্যা
চিকিৎসকরা সকল রোগীল ক্ষেত্রে তাদের সাধারণ শারীরিক পরীক্ষার অংশ হিসেবে হাতের আঙুলের নখ দেখে থাকেন। শরীরের অনেক অসুখের একটা বড় ইঙ্গিত এই নখে পাওয়া যায়। এর মদ্যে অন্যতম একটা লক্ষন হলো কলিনকিয়া ।
এত নখের ভঙ্গুরতা বৃধ্দি পায় এবকং নখে গতেৃর সুষ্টি হয যা দেখতে অনেকটা চামচের মতোত। এ ধরনের লক্ষন দেকা যায় যখন কেউ দীর্ঘদিন ধরে মারাত্নক রক্তশূনা্যতায় ভুগছেন. বিশেষ করে লৌহজাত খাদ্যের অভাবে। একটা হয় যদি খাদ্যে লৌহের ও ভিটামিরসঘাটতি থাকরে পরিপাক তন্ত্রের মারাত্নক কোনো অসুখ হলে অথবা দীর্ঘদিন ধরে বিশেষ কোনা অসুখে রক্তশুন্যতার সৃষ্টি হলে।
নখের এ ধরনের সমস্যা হলে অবশ্য তার রক্তের পরীক্ষাসহ আর যেসব কারন আছ তার পরীক্ষা করতে হয। কিছু টিউমারে এ ধরনের সমস্যা দেখা যেতে পারে।
রক্তপাত হওয়া
কখনো ঘন ঘন কারো শরীরের যে কোন জায়গা যেমন নাক. মুখ. চোখ . পায়ুপথ. অথবা কথ এর সাথে রক্তপাত হলে তা গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা উচিত। বিশেষ করে যডদি দেখেন তার অযথা রক্তপাত হয় অথবা কখনো কেটে গেলে রক্তপাত বন্ধ হয় না।
রক্তের বিভিন্ন রোগে শরীরে অযথা রক্তপাত ঘটে। এর কারন নিশ্চিতভাবে নির্ধারণ করা না হের পরবতীতে যে কোনো সময় রক্তক্ষরণজনিত অযাথা রক্তের মারাত্নক রেগে আক্রান্ত হয়ে রোগীর জীবন হুমকির সম্মুখীন হতে পারে।