Movie Name: 𝐓𝐇𝐄 𝐓𝐎𝐌𝐎𝐑𝐑𝐎𝐖 𝐖𝐀𝐑 Genre: 𝗦𝗰𝗶 𝗙𝗶 & 𝗔𝗰𝘁𝗶𝗼𝗻

Movie Name: 𝐓𝐇𝐄 𝐓𝐎𝐌𝐎𝐑𝐑𝐎𝐖 𝐖𝐀𝐑 Genre: 𝗦𝗰𝗶 𝗙𝗶 & 𝗔𝗰𝘁𝗶𝗼𝗻

Movie Name:
𝐓𝐇𝐄 𝐓𝐎𝐌𝐎𝐑𝐑𝐎𝐖 𝐖𝐀𝐑
Genre: 𝗦𝗰𝗶 𝗙𝗶 & 𝗔𝗰𝘁𝗶𝗼𝗻
Run Time: 𝟮𝗵 𝟭𝟴m
Release Date: 2 July 2021
𝐈𝐌𝐃𝐛 Rating: 𝟲.𝟴/10
𝐑𝐨𝐭𝐭𝐞𝐧 𝐓𝐨𝐦𝐚𝐭𝐨𝐞𝐬: 𝟱𝟮%, Audience: 81%
𝟵𝟮% 𝑮𝒐𝒐𝒈𝒍𝒆 𝐮𝐬𝐞𝐫𝐬 𝐥𝐢𝐤𝐞𝐝 𝐭𝐡𝐢𝐬 𝒇𝒊𝒍𝒎.
𝐒𝐭𝐨𝐫𝐲 𝐛𝐲 𝗭𝗮𝗰𝗸 𝗗𝗲𝗮𝗻
𝐃𝐢𝐫𝐞𝐜𝐭𝐞𝐝 𝐛𝐲 𝗖𝗵𝗿𝗶𝘀 𝗠𝗰𝗞𝗮𝘆
𝐂𝐚𝐬𝐭: 𝘾𝙍𝙄𝙎𝙎 𝙋𝙍𝘼𝙏𝙏 as a biologist, 𝗬𝘃𝗼𝗻𝗻𝗲 𝗦𝘁𝗿𝗮𝗵𝗼𝘃𝘀𝗸𝗶
𝗕𝗲𝘁𝘁𝘆 𝗚𝗶𝗹𝗽𝗶𝗻, 𝗦𝗲𝗶𝗰𝗵𝗲𝗹𝗹𝗲 𝗚𝗮𝗯𝗿𝗶𝗲 𝗞𝗲𝗶𝘁𝗵 𝗣𝗼𝘄𝗲𝗿𝘀, 𝙅 𝙆 𝙎𝙄𝙈𝙈𝙊𝙉𝙎
𝑷𝒆𝒓𝒔𝒐𝒏𝒂𝒍 𝑹𝒂𝒕𝒊𝒏𝒈: 8.5 out of 10
#Spoiler_Free: #Movie_Plot
“We are you , 30 years in the future. We are fighting a war.”
মুভির নায়ক ড্যান ফোরস্টার। পেশায় একজন শিক্ষক।

তার আছে একটি অতি ফুটফুটে আদরের মেয়ে এবং স্ত্রী।

সুখের সংসার তাদের। টিভিতে চলছে কাতার বিশ্বকাপ।

আচমকাই একটা ঘটনা ঘটে গেল।
২০৫১ সাল থেকে একটি জরুরী মেসেজ দেওয়ার জন্য একদল টাইম ট্রাভেলার ফোর্স আসে।

বিশ্ব স্তম্ভিত হয়ে যায়। এটা কি স্বপ্ন? এও কি সম্ভব?

তারা বার্তা দেয়, “ভবিষ্যতে এখন থেকে ঠিক ত্রিশ বছর পরে মানবজাতি একটি অতি মারাত্মক প্রজাতির

এলিয়েনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে এবং তারা পরাজয়ের দ্বারপ্রান্তে। বেঁচে থাকার একমাত্র উপায় হল, বর্তমান

থেকে সৈন্য ও বেসামরিক নাগরিকদের ভবিষ্যতে নিয়ে যাওয়া এবং লড়াইয়ে যোগ দেওয়া।”

এবারে ভবিষ্যতে লোকদের পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় বর্তমান বিশ্ব। নিয়োগপ্রাপ্তদের মধ্যে শিক্ষক ড্যান

ফোরস্টারও (ক্রিস প্র্যাট) রয়েছেন। তার প্রিয় কন্যার জন্য, একই সাথে পৃথিবীকে বাঁচানোর জন্য ড্যান পা

বাড়ান ভবিষ্যতের পথে, সাথে থাকেন একদল তারই মত বেসামরিক মানুষ। কিন্তু ড্যান তার মেয়েকে বলে যায়,

এক সপ্তাহের একটা ট্রিপে যাওয়ার কথা! তাহলে? কি হবে এবার? ড্যান কি পারবে ভবিষ্যতের পৃথিবীকে

বাঁচাতে? সে কি আদৌ পারবে ফিরে আসতে? তার স্ত্রী বা মেয়ের দেখা কি সে পাবে? তার পিতা যোভন

স্ট্রাহোভস্কির (জে. কে সিমন্স) সাথেও কি দেখা হবে তার?

জানতে চাচ্ছন? জানতে হলে এখনি দেখে ফেলুন মুভিটি।

নিজস্ব অভিমতঃপ্রথমেই বলব অভিনয়ের কথা।

Criss Pratt, Jasmine Mathews প্রত্যেকেই তাদের সর্বোত্তম পারফর্ম করেছেন ।

মুভির অ্যাকশন গুলো চমৎকার ছিল। সাই-ফাই ব্যাপার গুলো অত্যন্ত চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুবই গোছালোভাবে এগিয়েছে। শুরুর দিকেই গল্পে ঢুকে যাবেন।

এরপর শুধুই থ্রিল। সেই সাথে একের পর এক টুইস্ট।

যখন ভেবেছিলাম গল্প তো শেষ, ঠিক তখনই এসেছে সব থেকে বড় টুইস্ট। আমি সবচেয়ে বেশি প্রশংসা করছি গল্পের ইমোশনাল দিকগুলো।

বাবা-মেয়ের অকৃত্রিম ভালোবাসার দিকটি ফুটে উঠেছে সবচেয়ে চমৎকারভাবে।

এখানে অনেক চমৎকার একটা কথা বলেন মুভির নায়ক আর সেটা আমাদের বাস্তবতাকে ১০০ ভাগ ফুটিয়ে তোলে।

কি সেই কথা? সেটা আমি বলব না।

আপনারা বলবেন মুভি দেখা হলে।

কোনো অতিরিক্ত ড্রামা ছিল না কিংবা কোন অহেতুক একশন। সর্বপরি, চমৎকার একটি মুভি। আশা করি মুভিটা আপনার ভালো লাগবে।।

শেষকথাঃ ব্যস্ততার কারণে এখন আর আগের মত লেখা হয় না। অনেকদিন পর লিখলাম। ভুলক্রুটি নিজ গুণে ক্ষমা করবেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *